ঢাকামঙ্গলবার , ২৯ অক্টোবর ২০২৪
  1. অর্থনীতি
  2. আইন-আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. উৎসব
  5. ঐতিহ্য
  6. কৃষি
  7. ক্যাম্পাস
  8. খেলাধুলা
  9. গণমাধ্যম
  10. চাকরি
  11. জাতীয়
  12. তথ্যপ্রযুক্তি
  13. ধর্ম
  14. নির্বাচন
  15. পরিবেশ

অস্ট্রেলিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক

নিউজ ডেস্ক
অক্টোবর ২৯, ২০২৪ ১২:১৮ অপরাহ্ণ
Link Copied!

সংবাদটি শেয়ার করুন....

গত ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর বাংলাদেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে অস্ট্রেলিয়ার স্বরাষ্ট্র, অভিবাসন ও বহুসংস্কৃতি, শিল্প ও সাইবার নিরাপত্তা মন্ত্রী টনি বার্কের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিএনপির একটি প্রতিনিধি দল।

অস্ট্রেলিয়ার স্থানীয় সময় মঙ্গলবার বিকেলে টনি বার্কের অফিসে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বিএনপির কেন্দ্রীয় আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মদ রাশেদুল হক ও অস্ট্রেলিয়ান বিএনপি নেতা মো. এএফএম তাওহিদুল ইসলামের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।

বৈঠক সম্পর্কে মোহাম্মদ রাশেদুল হক বলেন, সভার উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টাকে স্বীকৃতি দেওয়া, বাংলাদেশে মানবাধিকার ও গণতন্ত্রের উন্নয়নে এবং বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, সংস্কার এবং দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা করতে টনি বার্কের অসামান্য অবদানের বিষয়ে আলোচনা।

তিনি বলেন, টনি বার্ককে বাংলাদেশের মানবাধিকার ও গণতন্ত্রের প্রতি তার উৎসর্গের স্বীকৃতিস্বরূপ একটি ক্রেস্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়। বিএনপি নেতারা তার সমর্থনের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং তাকে বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কে অবহিত করেন, সংস্কারের প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দিয়ে এবং একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের রোডম্যাপের ওপর জোর দেন।এছাড়াও বৈঠকে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও উন্নয়নের সুযোগ অন্বেষণ করা, ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরীয় কৌশলের সাথে বাংলাদেশের স্বার্থের সমন্বয় করা, বাংলাদেশি ছাত্রদের জন্য স্টুডেন্ট ভিসার সুযোগ বৃদ্ধি করা। হাসিনা সরকারের কথিত অবৈধ বিনিয়োগ এবং অর্থ পাচারের তদন্ত করা এবং অস্ট্রেলিয়ান ভিসা কেন্দ্রকে ভারত থেকে ঢাকায় স্থানান্তর করা এবং হাসিনা সরকারের সহযোগীদের ভিসা প্রত্যাখ্যান করার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।

রাশেদুল হক আরও জানান, টনি বার্ক বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন এবং যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ গ্রহণ করেছেন। দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদার এবং বাংলাদেশে মানবাধিকার ও গণতন্ত্রের উন্নয়নে নতুন করে অঙ্গীকার নিয়ে বৈঠকটি শেষ হয়।


সংবাদটি শেয়ার করুন....