
আজ বৃহস্পতিবার (২ ডিসেম্বর) মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. সাইফুল ইসলামের আদালত এই আদেশ দেন। তবে জামিন শুনানিতে চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে আদালতে হাজির করা হয়নি। চিন্ময়ের জামিন শুনানিতে অংশ নিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের ১১ আইনজীবীর একটি দল।
চট্টগ্রাম মহানগর আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর মফিজুল হক ভূইয়া কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘শুনানি শেষে চিন্ময়ের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেছেন আদালত।’
শুনানিতে চিন্ময়ের পক্ষে থাকা আইনজীবী অপূর্ব কুমার ভট্টাচার্য কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘আদালতকে আমরা জামিন আবেদন করেছিলাম। সবকিছু শোনার পরে আদালত জামিন নামঞ্জুর করেছেন। আমরা এখন উচ্চ আদালতে যাব।
চট্টগ্রাম মহানগর আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর মফিজুল হক ভূইয়া কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘শুনানি শেষে চিন্ময়ের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেছেন আদালত।’
শুনানিতে চিন্ময়ের পক্ষে থাকা আইনজীবী অপূর্ব কুমার ভট্টাচার্য কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘আদালতকে আমরা জামিন আবেদন করেছিলাম। সবকিছু শোনার পরে আদালত জামিন নামঞ্জুর করেছেন। আমরা এখন উচ্চ আদালতে যাব।সেই সঙ্গে সাদা পোশাকেও আছে পুলিশ।
চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের উপকমিশনার (প্রসিকিউশন) এ এ এম হুমায়ুন কবির কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘আজ বৃহস্পতিবার চিন্ময় কৃষ্ণকে আদালতে তোলা হয়নি। তবে জামিন শুনানিকে কেন্দ্র করে আদালতে নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আইনজীবী যারা এসেছেন তাদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করেই বাড়তি সতর্কতা নেওয়া হয়েছে।’
এর আগে ৩ ডিসেম্বর (মঙ্গলবার) চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন শুনানির দিন ধার্য ছিল।এর আগে ২৬ নভেম্বর তাকে আদালতে আনার সময় ব্যাপক সংঘর্ষ হয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে চিন্ময় দাসের অনুসারীদের। যার ফলস্বরূপ অ্যাডভোকেট আলিফ মারা যান। এ পরিস্থিতি এড়াতে আজ বৃহস্পতিবার কড়া নিরাপত্তা বেষ্টনীর ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
